• ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা যাবে।

    জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ প্রতিদিন কয়েকশো কোটি মানুষ ব্যবহার করেন। ব্যক্তিগত চ্যাটের পাশাপাশি বন্ধু কলিগদের আলাদা আলাদা গ্রুপ ব্যবহার করেন। এছাড়াও আছে অফিসিয়াল চ্যাট। বর্তমানে জরুরি যত ফাইল, ছবি, ভিডিও আদান প্রদান করছেন।

    ধরুন, এমন কোথাও গেলেন যেখানে ইন্টারনেট সংযোগ নেই। ফোনের নেটওয়ার্কও কাজ করছে না। তখন পড়তে হয় বিপদে। জরুরি মেসেজের রিপ্লাই দেওয়া তো দূরে থাক আপনার পরিস্থিতিও জানাতে পারেন না। তবে এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এলো হোয়াটসঅ্যাপ।

    যেখানে ইন্টারনেট নেই, সেখানেই হোয়াটসঅ্যাপের প্রক্সি সার্ভারকে কাজে লাগিয়ে আপনি মেসেজ করতে পারবেন। ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্মটি জানিয়েছে, যেখানে ইন্টারনেট পরিষেবা নেই সেখানে ভলান্টিয়ার এবং অর্গ্যানাইজেশনের দ্বারা সেটআপ করা প্রক্সি সার্ভারের

    মাধামেই কাজ করবে হোয়াটসঅ্যাপ।

    হোয়াটসঅ্যাপ বলছে, এমন কোনো এলাকায় যদি কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপে কানেক্ট করতে না পারেন, তাহলে সেখানে আপনি এই প্রোক্সি ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন। মূলত একটি প্রক্সি সার্ভারের সাহায্য নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ আপনাকে জরুরি সময় মেসেজ পাঠাতে দেয়। সংস্থার তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই প্রক্সি ফিচারেও হোয়াটসঅ্যাপ তার প্ল্যাটফর্মের এবং সর্বোপরি গ্রাহকের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার দিকটি নিশ্চিত করবে।

    এরই মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস দুই প্ল্যাটফর্মের জন্যই হোয়াটসঅ্যাপ প্রোক্সি ফিচারটি চালু হয়েছে। তবে আপাতত শুধু ইরানের ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপের এই সুবিধা পাবেন। খুব শিগ্রই বিশ্বের সব প্রান্তের ব্যবহারকারীর জন্য চালু হবে বিশেষ এই ফিচার।

     

    অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোনে যেভাবে এই ফিচার ব্যবহার করবেনঃ

     

    প্রথম ধাপঃ প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপের লেটেস্ট ভার্সনটি আপডেট করুন।

    (more…)

  • My About

    My About

    Salauddin Tomal. is a Bangladeshi Musician

    Singer, Blogger, Digital Marketer, Freelancer, The Best Hacker in The World

    Graphic Designer, Photographer and

    Content Creator, And Moderator At “Khan White Hat Hacker’s Team” He is also a good writer,

    He is Born in Jessore Khulna,

    Bangladesh Form childhoon, he wanted to

    do something different something new, At a

    very young age in 2020, he become the first

    in a song competition called “

    14

    He is a verified artist on Deezer, JioSaavn, Amazon Music, and Apple Music. He is available on different music platforms like YouTube Music, iTunes, SoundCloud, BoomPlay, Tidal, and many more. He was offered by a few bands, and then he joined and started working as a Musician & Composer, and starts his music career. ==Early life Career== Salauddin Tomal is a Bangladeshi Artist,

    Musician, programmer & Ethical Hacker and Lyricist Composer, Entrepreneur, Influencer, Freelancer and Content Creator also writer.

    Discography

    “Music Album””‘: Swag Tomal

    Career

    Entrepreneurs in Bangladesh did not show any age limit when it comes to dreams and aspirations. At a very young age, he set up his own Team called the And Moderator At Khan White Hat Hacker’s Team . Salauddin Tomal is spreading love music around the world through his various solo songs as well as international podcasts Spotify, MusicMatch, Amazon Music, Apple Music. Facebook Account: https://www.facebook.com/KHAN.TEAM.004

    https://www.facebook.com/KHAN.TEAM.004
  • সেরা ১০ প্রোগ্রামিং ভাষা []

    সেরা ১০ প্রোগ্রামিং ভাষা ২০১৯

    বর্তমান সময়ে ‘প্রোগ্রামিং ভাষা’ নামে একটি শব্দ বেশ প্রচলিত। তো এই প্রোগ্রামিং ভাষাটা আসলে কি?

    আপনি যদি একজন প্রযুক্তি প্রেমী হয়ে থাকেন বা প্রযুক্তি বিষয়ে যদি আপনার ধারণা থাকে তাহলে এই প্রশ্নের উত্তরটা নিশ্চয় আপনার জানা।

    তবে যারা জানেন না তাদের জন্য প্রথমে বলে নিতে চাই প্রোগ্রামিং ভাষা হচ্ছে এক ধরনের কৃত্রিম ভাষা যা কোন যন্ত্রের, বিশেষ করে কম্পিউটারের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

    তথ্য প্রযুক্তির এই যুুুুগে প্রোগ্রামিং ভাষা জানা থাকলে আর যায় হোক আপনাকে কখনো বেকার থাকতে হবে না। বর্তমানে বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষা প্রচলিত রয়েছে। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে এগুলোর মধ্যে সেরা প্রোগ্রামিং ভাষা কোনগুলো?

    এই প্রশ্নের উত্তর দিতেই আমি আপনাদের সামনে আজকের এই আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করবো সেরা ১০টি প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কে, যেগুলোর মধ্য থেকে আপনি যেকোন একটি ভাষা সিলেক্ট করে প্রোগ্রামিং শেখা শুরু করে দিতে পারেন।

    তো ভূমিকায় আর কথা না বাড়িয়ে একনজরে দেখে নেয়া যাক সেরা প্রোগ্রামিং ভাষা তালিকায় কোন কোন ভাষা স্থান করে নিয়েছে?

    $ads={1}
    আরও পড়ুনঃ-


    সেরা ১০ প্রোগ্রামিং ভাষা ২০২১

    1. Java

    ক্যারিয়ার সুযোগ: ওয়েব ডেভেলপার, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার, ইজেবি প্রোগ্রামার, সফটওয়্যার ডেভেলপার, টেস্টার ইত্যাদি।

    বর্তমান সময়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজটি হলো Java। টিআইওবিইয়ের তথ্য অনুযায়ী, Java প্রায় কয়েক দশক ধরে অন্য কোনও ভাষার তুলনায় অধিক জনপ্রিয় একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ।

    সেই সাথে একটি সেরা প্রোগ্রামিং ভাষাও। এর পিছনে কারণও রয়েছে অনেক। প্রথমত এটি সর্বোপরি বহনযোগ্যতা, পরিমাপযোগ্যতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে।

    দ্বিতীয়ত বেশিরভাগ কোম্পানি বড় পরিসরে তাদের সফটওয়্যার এবং অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করতে Java ব্যবহার করে থাকে। বর্তমানে আপনার যদি Java জানা থাকে তাহলে আপনাকে কখনোই চাকরির জন্য স্ট্রাগল করতে হবে না।

    2. C

    ক্যারিয়ার সুযোগ: সফটওয়্যার ডেভেলপার, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার, টেস্টার।

    প্রাচীনতম প্রোগ্রামিং ভাষা হিসেবে পরিচিত ‘C’ এখনও জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজগুলোর মধ্যে একটি। ডেনিস রিচি ও বেল ল্যাবে ৭০-এর দশকে এটি তৈরি করেন।

    ইউনিক ফিচার, পোর্টেবিলিটি এবং মাইক্রোসফ্ট, ওরাকল, অ্যাপল সহ বিভিন্ন টেক জায়ান্ট কোম্পানি দ্বারা গ্রহণযোগ্যতা এটিকে অনন্য করে তুলেছে। ‘C’ প্রায় প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করতে সক্ষম।

    এটি অনেকগুলো প্রোগ্রামিং ভাষার বেসিক হিসেবেও কাজ করে থাকে। আপনি যদি প্রোগ্রামিং ভাষা শিখতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে ‘C’ দিয়ে তা শুরু করতে পারেন।

    সর্বজনীন প্রোগ্রামিং ভাষা হিসেবে স্বীকৃত ‘C’ আবার জন্ম দিয়েছে C++ ও C# এর মতো ভাষাগুলো যেগুলোও বেশ জনপ্রিয়।

    3. C++

    ক্যারিয়ার সুযোগ: অপারেটিং সিস্টেম এবং কম্পাইলার, গেমিং ইন্ডাস্ট্রি, ফিনান্সিয়াল প্ল্যাটফর্ম, এমবেডেড সিস্টেম ইত্যাদি।

    ৮০-এর দশকে তৈরি C++ এখনও অন্যতম একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা। বিয়ারনে স্ট্রোভস্ট্রুপ যুক্তরাষ্ট্রের এটিএন্ডটি বেল ল্যাবরেটরিতে এটি ডেভেলপ করেন।

    C++ একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ভাষা। মূলত সিমুলা৬৭ এবং সি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয় সাধন করে C++ তৈরি করা হয়েছে।

    ডেস্কটপ ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান থেকে শুরু করে সার্ভারের অবকাঠামোসহ অসংখ্য সিস্টেমে C++ এর ব্যবহার রয়েছে।

    4. Python

    ক্যারিয়ার সুযোগ: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ডেভেলপার, ওয়েব ডেভেলপার, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ইঞ্জিনিয়ার, ডেটা সায়েন্স।

    আরেকটি সেরা প্রোগ্রামিং ভাষা হলো Python। গত ১৫ বছরে এর জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। Python হলো একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড উচ্চস্তরের ভাষা। ১৯৯১ সালে গুইডো ভ্যান রস্যিউম এটি তৈরি করেন।

    Python তৈরি করার সময় প্রোগ্রামের পঠনযোগ্যতার উপর বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এখানে প্রোগ্রামারের পরিশ্রমকে কম্পিউটারের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।

    এই ভাষাটি শেখা যে কতটা সহজ তা আপনি শেখার সময় অবাক হবেন। Python এর কোর সিনট্যাক্স ও সেমান্টিকস অনেক সংক্ষিপ্ত। তবে ভাষাটির স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি অনেক সমৃদ্ধ।

    যেসব বিখ্যাত প্রকল্পে Python ব্যবহৃত হয়েছে তার মধ্যে জোপ অ্যাপ্লিকেশন সার্ভার, এমনেট ডিস্ট্রিবিউটেড ফাইল স্টোর, ইউটিউব ও মূল বিটটরেন্ট ক্লায়েন্ট উল্লেখযোগ্য।

    যে সমস্ত বড় প্রতিষ্ঠান Python ব্যবহার করে তাদের মধ্যে অন্যতম হলো গুগল ও নাসা। তথ্য নিরাপত্তায় Python এর বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে।

    এগুলোর মধ্যে ইমিউনিটি সিকিউরিটির কিছু টুলস, কোর সিকিউরিটির কিছু টুলস, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের নিরাপত্তা স্ক্যানার ওয়াপিটি ও ফাজার টিএওএফ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

    সাধারণত দ্রুত সফটওয়ার তৈরি করতে Python ব্যবহৃত হয়। বেশিরভাগ প্রতিশ্রুতিশীল প্রযুক্তি যেমন এআই, মেশিন লার্নিং, বিগ ডেটা এবং রোবোটিক্সের পিছনে ভাষা হিসাবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই ভাষাটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

    5. Visual Basic .NET

    ক্যারিয়ার সুযোগ: সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ডেভেলপার, ডেবপস (DevOps) ইঞ্জিনিয়ার, কিউএ অটোমেশন ইঞ্জিনিয়ার।

    Visual Basic .NET মাইক্রোসফটের ভিজুয়াল বেসিক এর উন্নত রূপ। ২০০২ সালে Visual Basic .NET পরীক্ষামূলকভাবে ভিজুয়াল স্টুড়িও-এর সাথে বাজারে ছাড়া হয়।

    পরবর্তীতে এটির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। Visual Basic .NET ফার্মওয়ার্ক সমর্থন করে। এটি ব্যবহার করে খুব সহজে একটি উইন্ডোজ সফটওয়্যার তৈরী করা সম্ভব।

    বর্তমানে এটিতে অনেকগুলো টেমপ্লেট সংযুক্ত করা হয়েছে। এগুলো হলোঃ

    • উইন্ডোজ ফর্ম অ্যাপ্লিকেশন (চিত্র ভিত্তিক)
    • উইন্ডোজ কনসোল অ্যাপ্লিকেশন (বর্ণ ভিত্তিক)
    • উইন্ডোজ প্রেজেন্টেশন ফর্ম
    • ক্লাস লাইব্রেরী
    • একটিভ সার্ভার পেজ (এ,এস,পি)
    • সিলভার লাইট এপ্লিকেশন
    • মাইক্রোসফট অফিস ডেভলপমেন্ট

    6. C#

    ক্যারিয়ার সুযোগ: গেমস ডেভেলপার, অ্যাপ্লিকেশন ইঞ্জিনিয়ার।

    C# একটি আধুনিক অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ভাষা। পূর্ববর্তী প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোর বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা দূর করার লক্ষ্যে এবং জাভার সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মাইক্রোসফট করপোরেশন এই নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা ডেভেলপ করে।

    এটি প্রথম বাজারজাত হয় ২০০০ সালে আলফা ভার্সন হিসেবে। C# এর চীফ আর্কিটেকচার ছিলেন বিখ্যাত প্রোগ্রামিং বিশারদ অ্যানডার্স হেজলসবার্গ।

    এটি মাইক্রোসফট প্ল্যাটফর্মের অ্যাপ্লিকেশনগুলো ডেভেলপ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং উইন্ডোজে কাজ করার জন্য .NET framework প্রয়োজন।

    উইন্ডোজ ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন এবং গেমস ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রে এটি ডেভেলপারদের পছন্দের একটি ল্যাংগুয়েজ। C# প্রায় জাভার মতো একটি ভাষা হলেও পুরোপুরি একরকম নয়।

    ভিন্ন প্ল্যাটফর্ম ছাড়াও এদের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে, বিশেষ করে C# এর ২.০ ভার্সনে। ভাষাগতভাবে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য হলো নিরাপত্তা (C#-এ অনিরাপদ প্রোগ্রামিং করা সম্ভব), কো-রুটিন (পাইথনের মতো yield নির্দেশনা), এবং নামবিহীন ফাংশন।

    7. JavaScript

    ক্যারিয়ার সুযোগ: ওয়েব ডেভেলপার, সফটওয়্যার ডেভেলপার, অ্যাপ ডেভেলপার, ইউআই/ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ার।

    JavaScript হচ্ছে একটি ওবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড, ডায়নামিক ও ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বা ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। ১৯৯৫ সালে নেটস্কেপের প্রকৌশলী ব্রেন্ডন আইক এটি তৈরি করেন। JavaScript কে সংক্ষেপে JS বলা হয়।

    প্রোটোটাইপ-ভিত্তিক স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ JavaScript-এ পরিবর্তনশীল, দুর্বল টাইপ এবং প্রথম শ্রেণীর ফাংশন রয়েছে। এটি ইন্টারনেটে ব্যবহৃত সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ।

    ৯০% এরও বেশি ওয়েবসাইট এই ভাষাটি ব্যবহার করে থাকে। এটি শিক্ষার্থীদের শুরু করার জন্য সবচেয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোর মধ্যে একটি। জাভার সাথে JavaScript এর তেমন কোনো সম্পর্কে নেই।

    8. SQL

    ক্যারিয়ার সুযোগ: ডেটাবেস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, ডেটাবেস ডেভেলপার, ডেটাবেস পরীক্ষক, ডেটা সাইন্টিস্ট, অ্যাপ ডেভেলপার, ওয়েব ডেভেলপার।

    SQL হলো ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত একটি ক্যোয়ারী ভাষা। এটি ব্যবহার করে ডাটাবেস তৈরি, ডাটাবেসের তথ্য হালনাগাদ, নতুন তথ্য সংযোজন, তথ্য বিয়োজন ইত্যাদি করা যায়।

    ডাটাবেস পরিচালনার জন্য এই স্ট্যান্ডার্ড ক্যোয়ারী ভাষাটি গত চার দশক ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। SQL এর সর্বপ্রথম সংস্করণটি আইবিএম তৈরি করে।

    ৭০ এর দশকের প্রথমদিকে আইবিএম তার সিস্টেম আর প্রোজেক্ট এর অংশ হিসাবে SQL তৈরি করে। তখন এর নাম ছিল CQL।

    এটিই সময়ের সাথে সাথে পরিবর্ধিত এবং পরিমার্জিত হয়ে বর্তমানে SQL নামে পরিচিতি পেয়েছে। SQL এর সরলতা, নির্ভরযোগ্যতা, সর্বজনীনতা এবং সক্রিয় কমিউনিটি এটির জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ।

    অন্যান্য ভাষার তুলনায় SQL শিখা সাধারণত সহজ। ডেটা বিশ্লেষকের মতো অনেক ভাল অর্থ প্রদানের চাকুরিগুলো পেতে অবশ্যই SQL শিখতে হবে।

    9. PHP

    ক্যারিয়ার সুযোগ: ওয়েব ডেভেলপার, অ্যাপ ডেভেলপার।

    PHP হচ্ছে একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ যা মূলত সার্ভার-সাইড স্ক্রিপ্টিং-এর জন্য ব্যবহৃত হয়। ১৯৯৫ সালে রাস্মুস লারডরফ এটি উদ্ভাবন করেন।

    PHP কমান্ড লাইন ইন্টারফেস ক্ষমতাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং স্ট্যান্ডআলোন গ্রাফিক্যাল আপ্লিকেশনকে ব্যবহার করতে পারে। এটি বেশিরভাগ ওয়েব সার্ভার তৈরির কাজে ব্যাবহৃত হয়।

    বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক PHP দিয়ে যাত্রা শুরু করে এবং এটি ওয়ার্ডপ্রেস কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ভূমিকা বেশ জনপ্রিয় করে তোলে।

    ওয়েব নির্ভর প্রজেক্টগুলোতে তাই PHP ডেভেলপারদের চাহিদা ব্যাপক। ইন্টারনেটে প্রায় ৮২% ওয়েবসাইট ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অ্যাকাউন্টিংয়ের জন্য PHP বেশিরভাগ সময় ব্যবহার করে থাকে।

    10. Assembly Language

    ক্যারিয়ার সুযোগ: মেইনফ্রেম প্রোগ্রামার, সিপিও আর্কিটেকচার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।

    Assembly Language বলতে একটি নির্দিষ্ট কম্পিউটার আর্কিটেকচারে ব্যবহৃত মেশিন ভাষার মনুষ্যপাঠ্য রূপকে বোঝায়। এটি একটি নিম্ন স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা।

    মেশিন ভাষায় প্রোগ্রাম লেখা খুবই কঠিন। তাই মার্কিন গণিতবিদ গ্রেস মারি হপার ১৯৫২ সালে এই সমস্যা দূর করার লক্ষ্যে অ্যাসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজ উদ্ভাবন করেন।

    Assembly Language থেকে যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদের জন্য বিশেষ ধরনের অনুবাদক প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়, যাকে বলা হয় অ্যাসেম্বলার। এই অ্যাসেম্বলার দিয়েই অ্যাসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজকে মেশিন ভাষায় রূপান্তর করা হয়।

    এই ছিলো বর্তমান সময়ের কয়েকটি সেরা প্রোগ্রামিং ভাষা। আপনি যদি প্রোগ্রামিং শিখতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে এই ভাষাগুলোর মধ্যে যেকোন একটি দিয়ে তা শুরু করে দিতে পারেন।

    তথ্য সূত্রঃ উইকিপিডিয়া, টিআইওবিই।
  • সেরা ৫ ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ [২০২১]

    ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ

    আপনি যদি ইউটিউব ব্যবহার করে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই জানেন যে ইউটিউব তাদের সার্ভারে থাকা বেশিরভাগ ভিডিও ডাউনলোড করতে দেয় না। কারণ এটি সম্পূর্ণ তাদের Terms of Service এর বিরুদ্ধে।

    তবে আপনার যদি কোনো কারণে ইউটিউব হতে ভিডিও ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি দুটি উপায়ে ইউটিউব হতে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন।

    প্রথমত আপনি একটি থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন। দ্বিতীয়ত অ্যান্ড্রয়েডে একটি ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ ব্যবহার করে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন।

    ওয়েল, আজকের আর্টিকেলে প্রথম পদ্ধতিটি নিয়ে আলোচনা করবো না। আজকে আলোচনা করবো দ্বিতীয় পদ্ধতিটি অর্থাৎ ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ নিয়ে; যার সাহায্যে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব হতে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

    তো ভূমিকায় আর কথা না বাড়িয়ে একনজরে দেখে নেয়া যাক সেরা ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ লিস্টে কোন কোন অ্যাপ স্থান দখল করে নিয়েছে?

    বিঃদ্রঃ ইউটিউব হতে কপিরাইটের আওতাধীন ভিডিওগুলো ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকুন। ভিডিও ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের অধিনে থাকা ভিডিওগুলো ডাউনলোড করুন।

    $ads={1}
    আরো পড়ুনঃ


    সেরা ৫ ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ ২০২১

    1. YouTube Go

    YouTube Go হলো গুগলের অন্যতম একটি লাইটওয়েট অ্যাপ যা মূলত লো-ইন্ড স্মার্টফোনগুলোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। তবে, আপনি যদি লিগালি অর্থাৎ বৈধভাবে ইউটিউব হতে ভিডিও ডাউনলোড করতে চান তাহলে এই অ্যাপটি আপনার উপকারে আসতে পারে।

    গুগলের এই অ্যাপটি ব্যবহার করে ভিডিও ডাউনলোড করা অনেক সহজ। আপনার পছন্দের ভিডিওটিতে ক্লিক করার পর আপনি দুটি বাটন দেখতে পাবেন। একটি ‘প্লে’ বাটন আরকেটি হলো ‘ডাউনলোড’ বাটন।

    আপনি কোন ফরমেটে আপনার পছন্দের ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন তা সিলেক্ট করে ‘ডাউনলোড’ বাটনে ক্লিক করলেই ব্যাস আপনার কাজ শেষ।

    যারা লিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথবা যেসব ইউজারদের এলাকায় ইন্টারনেট কানেকশন খুবই স্লো তাদের কথা মাথায় রেখেই এই অ্যাপটি গুগল তৈরি করেছে।

    অ্যাপটির সাহায্যে ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই ভিডিও শেয়ারও করা যাবে। গুগলের এই অ্যাপটি ফ্রি, বিদায় বিনামূল্যেই এটি ডাউনলোড করা যাবে।


    2. TubeMate

    আজকের আর্টিকেলে ২য় স্থানে থাকা ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ হলো TubeMate। ইজি-টু-ইউজ ইউজার ইন্টারফেসের এই অ্যাপটির মাধ্যমে ইউটিউব ছাড়াও অন্যান্য ভিডিও শেয়ারিং সাইট হতেও ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে।

    ভিডিও ডাউনলোডের পাশাপাশি বিভিন্ন সাইটে ব্রাউজ করার জন্য এতে একটি বিল্ট-ইন ব্রাউজারও রয়েছে। ব্রাউজারটির সাহায্যে আপনি আপনার কাঙ্খিত সাইট হতে ভিডিও ডাউনলোড করাতে পারবেন।

    এর সাহায্যে আপনি কোন ফরমেটে আপনার পছন্দের ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান তা সহজেই সিলেক্ট করতে পারবেন এবং ডাউনলোড করার পর ভিডিওটি অটোমেটিক্যালি আপনার ফোনের স্টোরেজে স্টোর হয়ে যাবে।

    অ্যাপটির সাহায্যে আপনি আপনার পছন্দের ভিডিওটি এমপি৩ ফরমেটেও ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে তার জন্য আপনার একটি ভিডিও টু এমপি৩ কনভার্টার অ্যাপের প্রয়োজন হবে।

    এই অ্যাপটিও ফ্রি, তবে এতে কোন অ্যাড ফ্রি ইউজার ইন্টারফেস নেই। অ্যাপটি এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট হতে ডাউনলোড করা যাবে।


    3. Videoder

    আর্টিকেলে থাকা আরেকটি বেস্ট ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ হলো এই Videoder। এটি খুবই শক্তিশালী একটি ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ।

    এতে ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য সমস্ত ফিচারসই প্যাক করা হয়েছে। এই অ্যাপটির সাহায্যে আপনি ইউটিউব ছাড়াও ইনস্টাগ্রাম, ফেইসবুক
    সহ অন্যান্য সাইট হতেও ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

    অ্যাপটির সাহায্যে ভিডিও ডাউনলোড করার পাশাপাশি আপনি চাইলে অনলাইনে স্ট্রিমিংও করতে পারবেন। তাছাড়া এর কাস্টমাইজেবল ইউজার ইন্টারফেস থাকায় আপনি নিজের মতো করে অ্যাপটি কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন।

    অ্যাপটির সাহায্যে আপনি খুব দ্রুত আপনার পছন্দের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। এতে একটি বিল্ট-ইন ভিডিও প্লেয়ারও রয়েছে।

    অ্যাপটি প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে না। তাই ডাউনলোড করতে হলে তাদের অফিশিয়াল সাইট থেকেই করতে হবে। এই অ্যাপটি সম্পূর্ণ ফ্রি; তবে এতেও কোন অ্যাড ফ্রি ইউজার ইন্টারফেস নেই।


    4. KeepVid

    বর্তমান সময়ের ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ হলো KeepVid। এটি বেশ জনপ্রিয় একটি ভিডিও ডাউনলোডর অ্যাপ।

    এর সাহায্যে আপনি ইউটিউব হতে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন অন্যান্য সব ভিডিও ডাউনলোডারের চেয়ে বেশি স্পিডে। তাছাড়া এর সাহায্যে আপনি ইউটিউব এর পাশাপাশি ২৭টি ভিডিও শেয়ারিং সাইট হতেও ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

    সহজে ব্যবহারযোগ্য ইউজার ইন্টারফেসের এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি অন্যান্য এইচডি ফরমেটের পাশাপাশি ৪কে রেজুলেশনও ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়াও এর সাহায্যে আপনি এমপি৩ ফরমেটেও ভিডিও ডাউনলোড করাতে পারবেন।

    অ্যাপটিতে একটি বিল্ট-ইন ভিডিও প্লেয়ার এবং অডিও প্লেয়ার রয়েছে। আর এই অ্যাপটি সম্পূর্ণ ফ্রি; তবে এতে কোন অ্যাড ফ্রি ইউজার ইন্টারফেস নেই।


    5. VidMate

    আজকের আর্টিকেলে ৫ম স্থানে রয়েছে VidMate। এটি বর্তমান সময়ের আরেকটি জনপ্রিয় ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ। অনেকেই এই অ্যাপটি ইউটিউব হতে ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য ব্যবহার করে থাকে।

    এতে আপনি বিভিন্ন ভিডিও ক্যাটাগরিতে যেমন মুভি, মিউজিক, টিভি শো ব্রাউজ করে অথবা সার্চ বারে সার্চ করার মাধ্যমে সহজেই ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

    অ্যাপটির সাহায্যে আপনি আপনার পছন্দের ভিডিওটি বিভিন্ন ফরমেটে ডাউনলোড করতে পারবেন এবং আপনার ফোনের স্টোরেজে স্টোর করে রাখতে পারবেন। অ্যাপটির ডাউনলোড স্পিডও বেশ ভালোই।

    এতে বিল্ট-ইন ভিডিও প্লেয়ার ও মিউজিক প্লেয়ারও রয়েছে। পাশাপাশি অ্যাপটির সাহায্যে আপনি এনক্রিপ্টেড স্পেস তৈরি করে ভিডিও হাইড করেও রাখতে পারবেন।

    আর এই সমস্ত ফিচার আপনি ফ্রিতেই পেয়ে যাচ্ছেন। এই অ্যাপটিও প্লে স্টোরে নেই, বিদায় তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে হবে।


    এই ছিলো বর্তমান সময়ের কয়েকটি সেরা ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ। আশা করি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আর ভালো লেগে থাকলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন।
  • ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ [২০২১]

    ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ ২০২১
    ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ খুঁজছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই। ৬০ হাজার টাকা ল্যাপটপ কেনার জন্য খুবই আদর্শ একটি প্রাইস রেঞ্জ। বাজারে এই প্রাইস রেঞ্জের ল্যাপটপগুলোর বেশ ভালোই চাহিদা রয়েছে। নিম্নে ৬০ হাজার টাকার মধ্যে থাকা বেস্ট ল্যাপটপ-গুলোর একটি তালিকা তুলে ধরা হলো:

    $ads={1}
    আরও পড়ুনঃ


    ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ ২০২১

    ৫০-৫২ হাজার টাকা বাজেটে সেরা:

    HP 15S-DU3023TU

    HP 15S-DU3023TU - ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
    HP 15S-DU3023TU ল্যাপটপটিতে রয়েছে ১৫.৬ ইঞ্চি ফুল এইচডি এন্টি গ্লেয়ার ডিসপ্লে, এর রেজুলেশন ১৯২০*১০৮০ পিক্সেল। ল্যাপটপটিতে মিলবে ৬ মেগাবাইট ক্যাশ মেমোরির ১১ প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই ৩ ১১১৫জি৪ প্রসেসর, এর বেইজ ক্লক ৩ গিগাহার্টজ যা ৪.১০ গিগাহার্টজ পর্যন্ত বুস্ট করা যাবে। সাথে থাকছে ইন্টেল আল্ট্রা এইচডি গ্রাফিক্স।

    ল্যাপটপটিতে ৩২০০ মেগাহার্টজ ৪ গিগাবাইট ডিডিআর৪ র‌্যামের পাশাপাশি রয়েছে ৫৪০০ আরপিএম এর ১ টেরাবাইট এইচডিডি ড্রাইভ। এতে একটি এক্সট্রা র‌্যাম স্লট ও এম.২ স্লট রয়েছে। ল্যাপটপটিতে ব্যাকআপ সুবিধা দিতে রয়েছে ৩ সেল এর ৪১Wh ব্যাটারি। এর ওজন ১.৭৫ কেজি। ল্যাপটপটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫২ হাজার টাকায়

    ৫২-৫৪ হাজার টাকা বাজেটে সেরা:

    ACER EXTENSA 15 EX215-52

    ACER EXTENSA 15 EX215-52 - ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
    ACER EXTENSA 15 EX215-52 ল্যাপটপটিতে রয়েছে ১৫.৬ ইঞ্চি ফুল এইচডি ডিসপ্লে, এর রেজুলেশন ১৯২০*১০৮০ পিক্সেল। ল্যাপটপটিতে মিলবে ১০ম প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই ৫ ১০৩৫জি১ প্রসেসর, এর বুস্ট ক্লক ৩.৬০ গিগাহার্টজ। সাথে থাকছে ৬ মেগাবাইট ক্যাশ মেমোরি এবং ইন্টেল আল্ট্রা এইচডি গ্রাফিক্স।

    ল্যাপটপটিতে থাকছে ৮ গিগাবাইট ডিডিআর৪ র‌্যাম (সিঙ্গেল চ্যানেল) যা পরবর্তীতে ১২ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। থাকছে ৫৪০০ আরপিএম এর ১ টেরাবাইট এইচডিডি ড্রাইভ। এতে ব্যাকআপ সুবিধা দিতে রয়েছে ২ সেল এর ৩৬.৭Wh ব্যাটারি। ১.৯ কেজি ওজনের ল্যাপটপটি দেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ৫৩ হাজার ৮০০ টাকায়

    ৫৪-৫৬ হাজার টাকা বাজেটে সেরা:

    WALTON TAMARIND EX10 PRO

    WALTON TAMARIND EX10 PRO - ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
    WALTON TAMARIND EX10 PRO ল্যাপটপটিতে রয়েছে ১৪ ইঞ্চি ফুল এইচডি ডিসপ্লে, এর রেজুলেশন ১৯২০*১০৮০ পিক্সেল। ল্যাপটপটিতে মিলবে ৬ মেগাবাইট ক্যাশ মেমোরির ১০ম প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই ৫ ১০৩৫জি১ প্রসেসর, এর বেইজ ক্লক ১ গিগাহার্টজ যা ৩.৬ গিগাহার্টজ পর্যন্ত বুস্ট করা যাবে। সাথে থাকছে ইন্টেল আল্ট্রা এইচডি গ্রাফিক্স।

    ল্যাপটপটিতে থাকছে ২৬৬৬ মেগাহার্টজ ৮ গিগাবাইট ডিডিআর৪ র‌্যাম যা পরবর্তীতে ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। পাশাপাশি থাকছে ৫১২ গিগাবাইট এম.২ এসএসডি স্টোরেজ। ল্যাপটপটিতে ব্যাকআপ সুবিধা দিতে রয়েছে ৩ সেল এর ৩৬Wh ব্যাটারি। এর ওজন ১.৩ কেজি। ল্যাপটপটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫৪ হাজার ৫৫০ টাকায়

    HP 15s-eq1172AU (আপকামিং)

    HP 15s-eq1172AU - ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
    এই সেগমেন্টে থাকা আরেকটি ল্যাপটপ HP 15s-eq1172AU। এতে রয়েছে ১৫.৬ ইঞ্চি ফুল এইচডি এন্টি গ্লেয়ার ডিসপ্লে, এর রেজুলেশন ১৯২০*১০৮০ পিক্সেল। ল্যাপটপটিতে মিলবে ৮ মেগাবাইট ক্যাশ মেমোরির এএমডি রাইজেন ৫ ৪৫০০ইউ প্রসেসর, এর বেইজ ক্লক ২.৩ গিগাহার্টজ যা ৪.০ গিগাহার্টজ পর্যন্ত বুস্ট করা যাবে। সাথে থাকছে এএমডি রেডিয়ন গ্রাফিক্স।

    ল্যাপটপটিতে ৩২০০ মেগাহার্টজ ৮ গিগাবাইট ডিডিআর৪ (সিঙ্গেল চ্যানেল) র‌্যামের পাশাপাশি রয়েছে ৫১২ গিগাবাইট এম.২ এসএসডি স্টোরেজ। থাকছে এক্সট্রা র‌্যাম স্লট (আপগ্রেডবল আপটু ১৬ গিগাবাইট)। ল্যাপটপটিতে ব্যাকআপ সুবিধা দিতে রয়েছে ৩ সেল এর ৪১Wh ব্যাটারি। ল্যাপটপটির ওজন ১.৬৯ কেজি। ল্যাপটপটি দেশের বাজারে পাওয়া যাবে ৫৬ হাজার টাকায়

    ৫৬-৫৮ হাজার টাকা বাজেটে সেরা:

    HP PROBOOK 450 G8

    HP PROBOOK 450 G8 - ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
    HP PROBOOK 450 G8 ল্যাপটপটিতে রয়েছে ১৫.৬ ইঞ্চি ফুল এইচডি এন্টি গ্লেয়ার ডিসপ্লে, এর রেজুলেশন ১৯২০*১০৮০ পিক্সেল। ল্যাপটপটিতে মিলবে ৬ মেগাবাইট ক্যাশ মেমোরির ১১ প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই ৩ ১১১৫জি৪ প্রসেসর, এর বেইজ ক্লক ৩.০ গিগাহার্টজ যা ৪.১০ গিগাহার্টজ পর্যন্ত বুস্ট করা যাবে। সাথে থাকছে ইন্টেল আল্ট্রা এইচডি গ্রাফিক্স।

    ল্যাপটপটিতে ৩২০০ মেগাহার্টজ ৮ গিগাবাইট ডিডিআর৪ র‌্যামের পাশাপাশি রয়েছে ২৫৬ গিগাবাইট NVMe এসএসডি স্টোরেজ। এতে একটি এক্সট্রা র‌্যাম স্লট রয়েছে যা আপগ্রেডবল আপটু ৩২ গিগাবাইট। ল্যাপটপটিতে ব্যাকআপ সুবিধা দিতে রয়েছে ৩ সেল এর ৪৫Wh ব্যাটারি। ১.৭৪ কেজি ওজনের ল্যাপটপটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫৭ হাজার ৫০০ টাকায়

    ৫৮-৬০ হাজার টাকা বাজেটে সেরা:

    HP PAVILION 15-CS3006TU

    HP PAVILION 15-CS3006TU - ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
    HP PAVILION 15-CS3006TU ল্যাপটপটিতে রয়েছে ১৫.৬ ইঞ্চি ফুল এইচড এন্টি গ্লেয়ার ডিসপ্লে, এর রেজুলেশন ১৯২০*১০৮০ পিক্সেল। ল্যাপটপটিতে মিলবে ৬ মেগাবাইট ক্যাশ মেমোরির ১০ম প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই ৫ ১০৩৫জি১ প্রসেসর, এর বুস্ট ক্লক আপটু ৩.৬ গিগাহার্টজ। সাথে থাকছে ইন্টেল আল্ট্রা এইচডি গ্রাফিক্স।

    ল্যাপটপটিতে থাকছে ২৬৬৬ মেগাহার্টজ ৪ গিগাবাইট ডিডিআর৪ র‌্যাম যা পরবর্তীতে আরো বাড়ানো যাবে। থাকছে ৫৪০০ আরপিএম ১ টেরাবাইট এইচডিডি স্টোরেজ। থাকছে এক্সট্রা এম.২ এসএসডি স্লট। ল্যাপটপটিতে ব্যাকআপ সুবিধা দিতে রয়েছে ৩ সেল এর ৪১Wh ব্যাটারি। ১.৮৫ কেজি ওজনের ল্যাপটপটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫৯ হাজার ৫০০ টাকায়

    এই ছিলো ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ এর একটি তালিকা। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আর্টিকেলে কোন রূপ ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
  • Hello World!

    Welcome to WordPress! This is your first post. Edit or delete it to take the first step in your blogging journey.

  • এই এখন

Design a site like this with WordPress.com
Get started